Share Buying Tips: শেয়ার কেনা-বেচা করেন ? ফান্ডামেন্টালের এই বিষয়গুলি দেখে নিলে বাড়বে মুনাফার সুযোগ

<p><strong>Stock Market: </strong>আপনি যদি শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করতে চান বা বিনিয়োগ আগে থেকেই করেন, তাহলে শেয়ার কেনার আগে কিছু জরুরি ফান্ডামেন্টাল দিক (Share Buying Tips) দেখে নিতে হবে। স্টকের প্রফিট আর্নিং রেশিও, ROCE, বুক ভ্যালু, ফেসভ্যালু ইত্যাদি দেখে নিতে হবে। এই বিষয়গুলি দেখে কোনো স্টকের দাম (Stock Market) বাড়বে কিনা এবং সেই সংস্থার ব্যবসা কত ভাল তা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা হয়।</p>
<p><strong>ফান্ডামেন্টালের কোন কোন দিক দেখতে হবে</strong></p>
<p>কোনো স্টকের ফান্টামেন্টালের বিষয়গুলি দেখতে হলে সংস্থার বাজার মূলধন, ৫২ সপ্তাহের উচ্চস্তর বা নিম্নস্তর, ROCE, ROE, বুক ভ্যালু, ফেসভ্যালু ইত্যাদি দেখে নিতে হবে। এই বিষয়গুলির উপর ভিত্তি করেই কোনো শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ হয়ে যায়। এই বিষয়গুলির উপর কোনো সংস্থার আর্থিক অবস্থা, ভবিষ্যতের পরিকল্পনা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়।</p>
<p><strong>P/E Ratio</strong></p>
<p>প্রাইস টু আর্নিং রেশিও দেখে বোঝা যায় যে সেই সংস্থা তার প্রতিটি স্টক থেকে কত টাকা আয় করছে। একে বলা হয় ইপিএস (EPS) অর্থাৎ আর্নিং পার শেয়ার। সংস্থার এক টাকা মুনাফার জন্য বিনিয়োগকারীরা কত টাকা দিচ্ছেন তার প্রকাশ এই P/E অনুপাত দেখে বোঝা যায়। স্টকের P/E বেশি হলে বুঝতে হবে এই স্টকের দাম বেশি, আর এই অনুপাত কম হলে স্টকের দাম কম রয়েছে বুঝতে হবে। তবে উচ্চ P/E অনুপাত বাজারে সংস্থার গ্রোথের ইঙ্গিতও দেয়।</p>
<p><strong>ROCE</strong></p>
<p>এর পুরো কথা হল রিটার্ন অন ক্যাপিটাল এমপ্লয়েড। এই কথার অর্থ হল সংস্থা তার পুঁজির বিনিয়োগে ঠিক কত উপার্জন করছেন। উচ্চ ROCE বোঝায় সংস্থার পরিচালন দক্ষতা এবং আর্থিক পরিচালনা অনেক দক্ষ এবং ভাল পর্যায়ে আছে। আর এই মাত্রা কম থাকলে বুঝতে হবে সংস্থা ঠিক জায়গায় ঠিকভাবে পুঁজির বিনিয়োগ করতে পারছে না। অর্থাৎ এই সংস্থার বিনিয়োগ থেকে মুনাফার সম্ভাবনা কম রয়েছে।</p>
<p><strong>ROE</strong></p>
<p>ROE হল রিটার্ন অন ইনভেস্টমেন্ট যার মাধ্যমে বোঝা যায় শেয়ারহোল্ডারদের পুঁজির বিনিময়ে কত উপার্জন করছে সংস্থা। বেশি ROE-র অর্থ হল সংস্থা বিনিয়োগকারীদের অর্থ ভালভাবে কাজে লাগাতে পারছে।</p>
<p><strong>Book Value আর Face Value</strong></p>
<p>সংস্থার মোট সম্পদ থেকে লায়াবিলিটি বাদ দিয়ে যে অঙ্ক পড়ে থাকে তাকেই বলা হয় বুক ভ্যালু এবং এই মূল্য দেখে সংস্থার শেয়ারের আসল ওজন বোঝা যায়। ফেসভ্যালু হল শেয়ারের ন্যূনতম মূল্য যা আইপিও আনার সময় নির্ধারণ করা হয়। সংস্থার ব্যালেন্স শিটে শেয়ার ক্যাপিটাল নির্ধারণে এটি কাজে লাগে।</p>
<p>আরও পড়ুন: <a title=”Fact Check: ৭৫ বছরের বেশি বয়সীদের এক টাকাও কর দিতে হবে না ? সত্যিটা কী ?” href=”https://bengali.abplive.com/business/tax-exemption-for-senior-citizens-aged-75-years-and-above-pib-fact-check-know-the-fact-1108453″ target=”_blank” rel=”noopener”>Fact Check: ৭৫ বছরের বেশি বয়সীদের এক টাকাও কর দিতে হবে না ? সত্যিটা কী ?</a></p>

Similar Posts